জীবন

জীবন

কে বলেছে ইসলামি সরিয়া মোতাবেক চললে মানুষ আনস্মাট হয় খ্যাত হয় মেয়েরা পছন্দ করেনা যারা এইটা বলে তাদের কে বলি পার্থ ছেলেটার দিকে দেকতে দেখতে কত সুন্দর সুটাম দেহের অধিকারি অনেক মায়া ভরা চেহারা সব সময় প্যান্ট পায়ের টাকলুর উপরে পরে মাথায় একটু সুন্নতি চুল পথ চলার সময় চোখ দুটা সবসময় মাটির দিকে থাকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরে সে সব মিলিয়ে ছেলেটাকে দেখলেই বোঝা যায় সেকতটা স্মাট সুন্দর এবং ব্রিলিয়ান্ড ছেলেটা কলেজের বেস্ট বয় লেখা পড়া ছারা তার মাথায় অন্যো কিছু নেই মধ্যোবিত্ত ঘরের সন্তান সে তার ধ্যানে গ্যানে শুধু লেখা পড়া কলেজে তেমন কারোর সঙ্গে কথা বলে না প্রত্যেকটা ক্লাস করেই বাসা চলে যায় সে মধ্যোবীত্ত ঘরের সন্তান হওয়ায় তার জীবনের এ পিট ও পিট দুটায় দেখা হয়ে গেছে নিজের খরচ সে নিজেই বহন করে তিনটা টিউসনি করায় সে এতেই তার জিবনটা অনেক সুন্দর চলে যায় তার কোন বার্তি খরচ নেই সিগারেট খায়না কারন আমাদের ধর্মে ধুমপান হারাম

তার কোন গালফ্রেন্ড নেই কারন ইসলাম ধর্ম বিয়ের আগে কোন নারির সঙ্গে ভালবাসার নাজায়েজ করে দিয়েছে সব মিলিয়ে সে একটা সুখি ছেলে তার বাবা মা ই সব কিছু তার জিবনটা ভালাই যাছিল্ল কিন্তু কলেজের টপ সুন্দরী ফারিয়াকে নিজের GF বানাতে যখন কলেজের অন্যো সব ছেলেরা ব্যাস্ত একটু খানি কথা বলার জন্যো ফারিয়ার সামনে লাইন নিয়ে দ্বারিয়ে থাকে কিন্তু ফারিয়া তো পার্থ র প্রেমে মসগুল

ফারিয়া নিজেই পার্থর সঙ্গে কথা বলতে যায় কিন্তু পার্থ তাকে পাত্তা দেয় না কিন্তু ফারিয়াও নাছর বান্দা সে তাকে তার প্রেমে ফেলবেই কিন্তু ফারিয়া হাজার চেষ্টা করেও পার্থকে নিজের প্রেমে ফেলতে পারলো না ফারিয়ার ফ্রেন্ডরা আগেই ফারিয়াকে আগেই বলেছিল পার্থ অন্যো ধাতুর তৈরি ও তোর প্রেমে পরবে না ফারিয়া তখন ওদের সঙ্গে বাজি করে পার্থর সঙ্গে কার ঘনিষ্ট ছবি তাদের কে এনে দিবে

পার্থর দিন কাল একটু খারপ যাচ্ছে কারন তার তিনটা টিউনির মধ্যে দুইটা চলেগেছে এখন একটার টাকা দিয়ে টেনে টুনে শুধু কলেজের রিক্সা ভারাটা চলে যায় ফারিয়া ঠিক এই সুযক টাই কাজে লাগায় ফারিয়া পার্থকে বলে আমরাতো ক্লাস ফ্রেন্ড তো তুমি একটা উপকার করতে পারবে জি বলেন আমার সার্ধ মতে হলে আমি চেষ্টা করবো ইন্সা আল্লাহ(পার্থ) আমরা তো সবাই জানি তুমি অনেক ব্রিলিয়ান্ট(ফারিয়া) তো আমি আপনার জন্যো কি করতে পারি আমার ছোট ভাই 9 এ পরে ওকে যদি একটু পড়াইতা তাহলে একটু ভাল হত পার্থ অনেক ভেবে চিন্তে দেখলো যে না এমনিতেই দুইটা টিউসনি চলে গেছে তো নতুন করে একটা পেলে প্রব্লেম কি তাই পার্থ রাজি হয়ে গেল যদিও বা ফারিয়া কে সে একটুও পছন্দ করে না তার পোসাক আসাক তার চলন কেমন জানি হ্যাংলা টাইপ এর তাই বলে দিল ঠিক আছে আমি আপনার ভাই কে পড়াবো তো কখন যেতে হবে

এই ৮ টা থেক ৯ টার মধ্যে আসলেই চলবে ঠিক আছে আমি জাব by by (ফারিয়া) আল্লাহাফেজ (পার্থ) . পরের দিন রাত ৮টা ফারিয়াদের বাসার সামনে পার্থ বিশাল একটা বাসা পার্থর মনটা যেন কেমন করছে কিযে হবে তবুও নক করলো ফারিয়া গেট খুলে দিল বাসায় ক্যান জানি কেউ নেই পার্থর খুব ভয় হতে লাগলো তোমার স্টুডেন্ট একটু বাইরে গেছে এখনি আসবে ঠিক আছে একটু পর ফারিয়া চা বিস্কিট নিয়ে আসলো পার্থর চায়ে প্রতি দুর্বলতা থাকার কারনে চা টা খেয়ে নিল

কিছুক্ষন পর যখন পার্থর গ্যান ফিরলো তখন দেখলো ফারিয়া অর্ধ ওলঙ্গ অবস্থায় তার বুকে মাথা রেখে সুয়ে আছে পার্থর গ্যান ফিরার সঙ্গে সঙ্গে উঠে দ্বারাল এবং বল্লো আপনে এটা কি করলেন ফারিয়া বল্লো ওই ছেলে তুমি কি পুরুষ তোমার কি একটুও কাম(sex) বোধ নেই নাকি তুমি হিজরা আমি হিজরা কিনা এটা সয়ং আমার আল্লাহ জানে এবং আমি নিজে জানি বিয়ের আগে কোন মেয়ের সঙ্গে প্রেম ভালবাসা তো দুরের কথা তার শরিরে হাত দেওয়াও পাপ দুনিয়াতে সামান্যো একটু আনোন্দের জন্যো আমি জান্নাত কে মিস করতে পারবো না জানিনা আজ আমার কত গুলা গুনাহল বলেই পার্থ চলে গেল এই দিকে ফারিয়া ভাবতে লাগলো এ কি সত্যিই মানুষ নাকি ফ্রেস্তা একে ছারা জাবে না আমার মত একটা মেয়ে কে একা পেয়ে কিছু না করে চলে যেতে পারে সে নিসন্দেহে অনেক ভাল মানুষ পরের দিন থেকে ফারিয়া নিজেকে সুধরিয়ে নেয় বোরখা পরে কলেজে যায় এবং বার বার প্রেম নিবেদন করে পার্থ কে কিন্তু পার্থ কোন ভাবেই রাজি হয়না

এবং সর্বশেষ ফারিয়া তার বাবা মাকে সব ঘটনা খুলে বলে এবং পার্থের বাসায় বিয়ের প্রস্তাব পাঠায় পার্থ সবে মাত্র ইন্টার সেকন্ড ইয়ার এ পরে তাতে পার্থর বাবা মা বিয়ে দিতে প্রথমে রাজি না হলেও পরে অনেক বোজানোর পড়ে রাজি হয়ে যায় পার্থর বাবা মা আর পার্থ বাবা মার আদেস অমান্যো করা ছেলে না তাই পার্থ ফারিয়াকে বিয়েটা করেই ফেলে শুরু হয় তাদের বিয়ের পরের প্রেম

গল্পের বিষয়:
ছোট গল্প
DMCA.com Protection Status
loading...

Share This Post

আরও গল্প

সর্বাধিক পঠিত